Center for Advanced Homeopathy

1. আপনার হাঁপানি বেড়ে যাওয়ার কারণ কি জানুন।     সাধারণ হাঁপানির ট্রিগারগুলির মধ্যে রয়েছে সর্দি এবং অন্যান্য ভাইরাল সংক্রমণ, ধোঁয়া, ঘরোয়া রাসায়নিক পদার্থ, শারীরিক কার্যকলাপ (বিশেষত ঠান্ডা বাতাসে) এবং অ্যালার্জেন, যেমন পরাগ, তেলাপোকার ধ্বংসাবশেষ, পোষা প্রাণীর খুশকি, ছাঁচ এবং খাবারের অ্যালার্জি। ট্রিগার এড়ানো হাঁপানি রোগের জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ। 2. বেডরুমে বা আসবাবপত্রে পোষা প্রাণীকে অনুমতি দেবেন না।     পোষা প্রাণীর খুশকি একটি সাধারণ হাঁপানির ট্রিগার  3. বেডরুম থেকে কার্পেট এবং শিশুদের খেলনা জাতীয় জিনিস সরান।  4. লোকেরা ধূমপান করে এমন এলাকা এড়িয়ে চলুন।      এমনকি ধোঁয়া হাঁপানির কারণ হতে পারে।  5. মানসিক চাপ কমান।     তীব্র আবেগ এবং উদ্বেগ প্রায়শই হাঁপানির উপসর্গগুলিকে আরও খারাপ করে তোলে তাই আপনার জীবনে চাপ উপশম করার জন্য পদক্ষেপ নিন। 6. বায়ু মানের দিকে মনোযোগ দিন।     অত্যন্ত গরম এবং আর্দ্র আবহাওয়া এবং দূষিত বায়ু অনেক লোকের জন্য হাঁপানির লক্ষণগুলিকে বাড়িয়ে তুলতে পারে। এই শর্তগুলি বিদ্...

 আপনি অবাক হবেন যখন আমরা বলি সাধারণ সর্দির জন্য ওষুধ খাওয়ার দরকার নেই। সাধারণ সর্দির জন্য আপনি যে ওষুধগুলি গ্রহণ করেন তা নিম্নরূপ অ্যান্টিবায়োটিক - এই ওষুধগুলি শুধুমাত্র ব্যাকটেরিয়ার বিরুদ্ধে কাজ করে এবং ভাইরাসের বিরুদ্ধে নয় তাই ভাইরাল সংক্রমণের জন্য অ্যান্টিবায়োটিক গ্রহণের কোন ব্যবহার নেই। অ্যান্টিহিস্টামাইনস বা অ্যান্টিঅ্যালার্জিক ওষুধ- সাধারণ সর্দি একটি অ্যালার্জির অবস্থা নয় এবং তাই সাধারণ সর্দির জন্য ব্যবহার করা হয় না। আপনার কি বুঝতে হবে? সাধারণ সর্দি ভাইরাস দ্বারা সৃষ্ট হয় এবং যেকোনো ভাইরাল সংক্রমণের নির্দিষ্ট সময়কাল থাকে যে সময় এটি রোগ তৈরি করে এবং সেই সময়ের পরে আপনার শরীর থেকে চলে যায়। উচ্চ গ্রেডের জ্বর হলে বা আপনার শরীরের গুরুত্বপূর্ণ  অন্য কোনো পরিবর্তন যা শরীরের মারাত্মক ক্ষতি বা মৃত্যু ঘটাতে পারে তাহলে এই সময়ের মধ্যে আপনার সহায়তা প্রয়োজন। তাই অপ্রয়োজনীয় ওষুধ খাওয়া এবং নিজের শরীরের ক্ষতি করা এড়িয়ে চলুন। এলার্জির জন্য হোমিওপ্যাথি একটি ভাল চিকিৎসা পদ্ধতি যেখানে এটি  ভিতর থেকে নিরাময় হয়।

 ব্রণ...ব্রণ...ব্রণ... কিশোর বয়সে ব্রণ হওয়া স্বাভাবিক কিন্তু 24 বছর বয়সের পরে হওয়া স্বাভাবিক নয়। এটা দেখা যায় যে বেশিরভাগ লোকই কিশোর বয়সে ব্রণ থেকে ক্ষতচিহ্ন এবং বিকৃত ত্বকে ভোগেন। এটাও দেখা যায় যে মহিলাদের গর্ভাবস্থায় ব্রণ হয় এবং গর্ভাবস্থার পরে ব্রণের সমস্যায় ভোগে। থাইরয়েড রোগে আক্রান্ত ব্যক্তিদের মধ্যেও ব্রণের সমস্যা হয়। আপনি কি দাগ চিহ্ন ছাড়া পরিষ্কার এবং পরিষ্কার ত্বক পেতে চান এবং কোন ক্ষতিকারক কোন কিছু ব্যবহার করতে চান না। তাহলে হোমিওপ্যাথি আপনার জন্য সেরা পছন্দ। যাদের ত্বক তৈলাক্ত এবং যারা দূষণ ও ধুলোবালির সংস্পর্শে আসে তাদের মধ্যে ব্রণের সমস্যা বেশি দেখা যায়। মরা চামড়া ও তেলযুক্ত ত্বকের তেল নিঃসরণকারী গ্রন্থিগুলির বাধার কারণে ব্রণ হয়। পুরুষ এবং মহিলা উভয়ের মধ্যেই এন্ড্রোজেন তেল নিঃসরণ বৃদ্ধির অন্তর্নিহিত কারণ।  আপনি কি জানেন যে আপনি যখন কিশোর বয়সে ব্রণের জন্য হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা গ্রহণ করেন তখন আপনি আপনার জীবনের পরবর্তী সময়ে ত্বকের সমস্ত বিকৃতি এড়াতে পারেন। এটি সত্য কারণ হোমিওপ্যাথিক ওষুধগুলি আপনার শরীরকে স্বাভাবিক পরিসরে অ্যান্ড্রোজেন নিঃসরণ করতে ...

 চুল পড়া, টাক পড়া, খুশকি, ছত্রাক সংক্রমণ, ক্রনিক      ফলিকুলাইটিস বা অন্য কোন চুলের ব্যাধি?  হোমিওপ্যাথি আপনার জন্য বিস্ময়কর কাজ করতে পারে!! পরামর্শের জন্য, আমাদের মেসেজ করুন, +০১৭৭১৬৬২২৮৬/০১৭৪৫৯৪০১৭১ নম্বরে কল করুন অথবা অ্যাডভান্সড হোমিওপ্যাথি সেন্টারে আমাদের সাথে যোগাযোগ করুন।

   বিষণ্ণতা একটি সাধারণ মানসিক স্বাস্থ্যের অবস্থা যা বিশ্বজুড়ে লক্ষ লক্ষ মানুষকে প্রভাবিত করে।  এটি একটি মানসিক আঘাত, হরমোনের ভারসাম্যহীনতা, পারিবারিক ইতিহাস এবং মাদক দ্রব্যের অপব্যবহার সহ বিভিন্ন কারণের দ্বারা ট্রিগার হতে পারে।  বিষণ্নতার নানা উপসর্গ হতে পারে  যেমন দুঃখের অনুভূতি, বিচ্ছিন্নতা এবং ঘন ঘন কান্নাকাটি।  এটি ব্যক্তির দৈনন্দিন জীবন এবং সামগ্রিক কার্যকারিতার উপর উল্লেখযোগ্য প্রভাব ফেলতে পারে। বিষণ্নতার  চিকিৎসায় প্রায়ই প্রেসক্রিপশনের এমন ওষুধ অন্তর্ভুক্ত থাকে যা পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া সৃষ্টি করতে পারে এবং এই অবস্থার মূল কারণটি সমাধান করতে পারে না।  অনেক লোকের জন্য, হোমিওপ্যাথি একটি নিরাপদ এবং কার্যকর বিকল্প হতে পারে।  হোমিওপ্যাথিক প্রতিকারগুলি ব্যক্তির অনন্য লক্ষণ সমূহ এবং চিকিৎসা ইতিহাসের উপর ভিত্তি করে বেছে নেওয়া হয়।  হোমিওপ্যাথিও আক্রমণাত্মক নয় এবং  ওষুধের দ্বারা কোন পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া সৃষ্টি করে না, হতাশা থেকে মুক্তি পেতে চায় এমন অনেক লোকের কাছে এটি একটি জনপ্রিয় পছন্দ। পরামর্শের জন্য, আমাদের মেসেজ করুন, +০১৭৭১৬৬২...

  ইরেক্টাইল ডিসফাংশন, যা পুরুষত্বহীনতা নামেও পরিচিত, একটি ইরেকশন পেতে এবং রাখতে অসুবিধা দ্বারা সংজ্ঞায়িত করা হয়।  এটি সম্পর্কে কথা বলা একটি বিব্রতকর বিষয় হতে পারে। এটি রিপোর্ট করা হয়েছে যে 40 থেকে 70 বছর বয়সের মধ্যে অর্ধেকেরও বেশি পুরুষ ED-এর কোনো না কোনো রূপ অনুভব করেন। তাই আপনি একা নন জেনে সান্ত্বনা নিন। ইরেক্টাইল ডিসফাংশনের লক্ষণগুলির মধ্যে রয়েছে:  ✓শুধুমাত্র কখনও কখনও যৌন মিলনের আগে একটি উত্থান পেতে সক্ষম হচ্ছে.  ✓যৌন মিলনের পূর্বে ইরেকশন পেতে পারা কিন্তু যৌন মিলনের সময় তা বজায় রাখতে না পারা।  ✓একটি ইরেকশন পেতে সম্পূর্ণ অক্ষমতা।  ✓একটি উত্থান বজায় রাখার জন্য প্রচুর উদ্দীপনা প্রয়োজন। আপনি যদি ইরেক্টাইল ডিসফাংশনের জন্য নিরাপদ ওষুধ খুঁজছেন তবে এটি আপনার জন্য। আপনি হোমিওপ্যাথির মাধ্যমেও আপনার ইরেক্টাইল সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে পারেন। হোমিওপ্যাথিক ওষুধগুলি 100% প্রাকৃতিক উৎসের এবং এইভাবে আপনি কোনও উদ্বেগ ছাড়াই গ্রহণ করতে পারেন। বিভিন্ন হোমিওপ্যাথিক ওষুধ রয়েছে যা ইরেক্টাইল ডিসফাংশনের মূল কারণগুলিতে কার্যকর প্রমাণিত হয়। পরামর্শের জন্য, আমাদের মেসেজ...